সাহিত্য মানুষের মনকে আলোকিত চিন্তায় বিকশিত করে। শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা লেখক তৈরি করতে পারে না। ভাবনা, বিচরণ ও সমকালীন সামাজিক প্রেক্ষাপট হৃদয়কে আন্দোলিত করে লেখক সত্ত্বার সৃষ্টি হয়। একটি লেখা লেখকের মনে যেমন আনন্দ যোগায় তেমনি সমাজের ভালো-মন্দ নির্দেশনায়ও ভূমিকা রাখে। ঐতিহ্যবাহী সাহিত্য প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের ১২১৩তম নিয়মিত সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরে আলোচনাকালে বক্তারা উপরোক্ত কথা বলেন।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরীর দরগাহ গেইটস্থ কেমুসাসের সাহিত্য আসর কক্ষে সাহিত্য সংসদের কার্যকরী পরিষদ সদস্য ছড়াকার কামরুল আলমের সভাপতিত্বে আসরে আলোচনায় অংশ নেন প্রবীণ লেখক সিরাজুল হক, দৈনিক সিলেটের ডাকের সিনিয়র রিপোর্টার নূর আহমদ, কবি মাহফুজ জোহা, প্রাবন্ধিক শামসীর হারুনুর রশীদ, সাংবাদিক এম এ ওয়াহিদ চৌধুরী ও ছড়াকার ইব্রাহীম ইউসুফ।
ছড়াকার নাঈমুল ইসলাম গুলজারের সঞ্চালনায় আসরে লেখা পাঠে অংশ নেন ছয়ফুল আলম পারুল, তাসলিমা খানম বীথি, আব্দুস সামাদ, কামাল আহমদ, ইউসুফ আল আজাদ, জেসির আরাফাত, সাইফুল আলম, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, খালেদুজ্জামান, আবুল বাশার মাহদি প্রমুখ। গান পরিবেশন করেন ওমর ফারুক, কুবাদ বখত চৌধুরী রুবেল, স¤্রাট জাহাঙ্গীর আলম ও লিলু মিয়া।
আসরের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন আব্দুস সামাদ। সেরা লেখক মনোনীত হন ছয়ফুল আলম পারুল।