ভালো কাজ মনের তৃপ্তি মেটায়
সিলেট এক্সপ্রেস
প্রকাশিত হয়েছে : ২৩ অক্টোবর ২০২২, ৮:৫৬ মিনিটজুয়েল সাদত :
অনেকেই আমরা সিলেটের গত মে জুন মাসের বন্যার কথা ভুলে গেছি।
সিলেটের সেই কঠিন সময়ে আমরা ছিলাম।
আমার সাদত ফাউন্ডেশন ১০০ টি বাড়ী তৈরী করে দেবার কাজে হাত দিয়েছিল । কাজ প্রায় শেষ।।
তাহিরপুরের ১ টি গ্রামেই ২৩ টি বাড়ী দিয়েছিলাম।
আমার সিলেটের চীফ করডিনেটর রুহুল আমিন অডিট করতে ( সরেজমিন) দেখতে গত শুক্রবার তাহিরপুর যান।
সাথে ছিলেন মানবিক ব্যাক্তি বৃটিশ বাংলাদেশ টিভির সাংবাদিক যুবনেতা ফাহিম আহমদ।
তারা দুজন সবার সাথে কথা বলেন।। ফাহিম একটি লাইভ করেন সেটা দিলাম দেখার জন্য।
সাদত ফাউন্ডেশন অনেকের সহযোগীতায় অনেক বড় কাজে জড়িত আছে। অনেকেই এগিয়ে এসেছিলেন, তাদের জন্য দোয়া।। অনোকের সম্মিলিত চেস্টায় ভাল কাজ এগিয়ে যায়। ফাহিম বলতে, বলতে আবেগে বেশী বলে ফেলেছেন। ২০১৩ সাল থেকে সাদত ফাউন্ডেশন কাজ করছে।
অপরদিকে সিলেটের নামে টাকা তুলে অনেকেই গা – ঢাকা দিয়েছেন।। আল্লার তাদের হেদায়েত দিবেন। অনেকেই সাদা বাংলায় বন্যার টাকা ( সদকা জাকাতের) চুরি করেছেন। তাদের কে আমরা চিনে রাখলাম। সারা আমেরিকার নানা জায়গায় এরকম ঘটেছে, নানা দেশে ও বাংলাদেশে টাকা ঠিকমত পৌছায় নাই।
সব সময গরীবের টাকার পাই পাই হিসাব রাখতে হয়।।
সিলেটবাসীর গরীবের টাকা গরীবদের না দিলে সেটা কয়েকগুন উশুল হয়ে যাবে অন্যভাবে।
ফাহিম ও রুহুল আমিন কে ধন্যবাদ।
আমার তাহিরপুরে প্রজেক্ট ডায়রেক্টর হাফিজ মোজাম্মেল কে ধন্যবাদ।
সাদত ফাউন্ডেশন দিরাইতে ৫৯ টি পরিবারকে সহায়তা করেছে মওলানা নোমান সাহেবের মাধ্যমে ।
দক্ষিন সুনামগঞ্জ এ বড় প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেছেন সিনিয়র সাংবাদিক খালেদ আহমদ ।
কোম্পানীগঞ্জ এ উপ সচিব লেখক রকিব আল হাফিজ কাজ করে দিয়েছেন। । সব কাজের শেষ অডিট হচ্ছে। জনাবদিহিতা ও হিসাব সব সময় ক্লিয়ার থাকতে হয়।