লেখককে বহু চড়াউ উৎরাই পেরিয়ে অগ্রসর হতে হয়
সিলেট এক্সপ্রেস
প্রকাশিত হয়েছে : ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১০:৫৬ মিনিটসরকারী টিচার্স ট্রেনিং কলেজ, সিলেটের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ চৌধুরী মামুন আকবর বলেছেন, প্রচুর পড়াশোনা ও সাধনা করলেই একজন লেখক একদিন বড় লেখক হয়ে উঠতে পারেন। এজন্য লেখককে বহু চড়াউ উৎরাই পেরিয়ে অগ্রসর হতে হয়। তাদেরকে হতে হয় অত্যন্ত পরিশ্রমী ও প্রতিশ্রুতিশীল। তিনি তার বাবা আন্তর্জাতিক লোকসাহিত্য গবেষক চৌধুরী গোলাম আকবর ও ভাই মরহুম চৌধুরী হারূন আকবরের স্মৃতিচারন করে বলেন, বহু পড়াশোনা করে তারা এই অবস্থানে এসেছেন। তিনি তাঁর বক্তব্যে নবীন লেখকদেরকে বেশ উৎসাহিত করেন। গত বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর ২০২২) সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের ১১২৩তম সাপ্তাহিক সাহিত্য আসরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কেমুসাসের সাহিত্য ও গবেষণা সম্পাদক আহমদ মাহবুব ফেরদৌসের সভাপতিত্বে এবং ছড়াকার নাঈমুল ইসলাম গুলজারের উপস্থাপনায় সাহিত্য আসরে পঠিত লেখার উপর আলোচনা করেন বিশিষ্ট সাহিত্য সমালোচক অধ্যাপক কবি বাছিত ইবনে হাবীব। আসরে স্বরচিত লেখাপাঠে অংশ নেন ঔপন্যাসিক সিরাজুল হক, কবি ছয়ফুল আলম পারুল, কবি আমিনা শহীদ চৌধুরী মান্না, সরকারী কর্মকর্তা কবি গনেন্দ্র চন্দ্র দেশমুখ, কবি মনজুর মোহাম্মদ, দেওয়ান গাজী আব্দুল কুদ্দুছ শমশাদ, কবি কামাল আহমদ, পুলিশ কর্মকর্তা কবি মোহাম্মদ ইসমাইল, কবি লুৎফা আহমদ লিলি, আব্দুল গাফফার, মো. ফয়জুল হক, মাজহারুল ইসলাম মেনন, সুবাজ খান, হাকিম মো. ইকবাল হোসেন, জুবের আহমদ সার্জন, বাউল শিল্পি সাজিদুর রহমান, জালাল উদ্দিন সরকার ও লিলু মিয়া। আসরের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন কবি কুবাদ বখত চৌধুরী রুবেল। সভাপতির বক্তব্যে মাহবুব ফেরদৌস বলেন, দেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা লোকসাহিত্য ও সংস্কৃতিসেবীদের অবদানকে স্বীকৃতি ও অনুপ্রেরণা দেয়ার কাজ করে যাচ্ছে কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদ, সিলেট।